জহিরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর : সেতু কঙ্কাল থেকে পূর্ণাঙ্গ সেতুতে রুপান্তরিত হচ্ছে, ফুলগাজী উপজেলার আমজাদ হাট ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের ঐতিহাসিক হাজী ফানা উল্লাহর বিশাল জলাশয়ের উপর প্রায় ৮কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪০.২ মিটার দৈর্ঘ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নুরুন্নবী সংস এন্ড কাশেম ট্রেডার্স জয়েন্ট ভেঞ্চার মাধ্যমে ফুলগাজী উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের প্রকৌশলী মোঃ নুরুন্নবী তদারকিতে “হাজীর ভাগনা এবিএম মুছা” সেতু ।
কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে, আর একটিমাত্র স্পেন ঢালাইর কাজ বাকি আছে।
এ ব্যাপারে প্রকৌশলী মোহাম্মদ নুরুন্নবীর কাছে এ সেতু নির্মাণ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন “আগামী তিন মাসের মধ্যেই কাজ শেষ হবে, তবে সেতুর দু’পাশে প্রায় ৫০০ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ বাকি আছে”
এছাড়া উক্ত সেতুর কাজ গত বছর ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবরে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার কারণে নির্মাণ কাজ পিছিয়ে যায় প্রায় বছর খানেক।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সাংসদ (ফেনী-১নির্বাচনী এলাকা) শিরীন আখতার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বিল উত্থাপন করার পর সংসদের সম্মতিক্রমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘ সেতু প্রকল্পের আওতায় ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া সেতু ও এই ফুলগাজী উপজেলার আমজাদ হাট ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামে (এ দুটি)সেতু নির্মাণের বিল পাস হয়।